অনলাইন ডেস্ক ::
গত ৩৮ দিন সে ছিল ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড পার্সন। তাকে পুলিশ খুঁজেছে, মিডিয়া খুঁজেছে, এমনকী সাধারণ মানুষও খুঁজেছে। হানিপ্রীত ইনসান। ডেরা সচ্চা সওদা-র গুরু ধর্ষক বাবা গুরমিত রাম রহিমের তথাকথিত পালিতা কন্যা । এই নারীকে নিয়ে কথা-কল্পনা-সত্য-মিথ্যার যে জাল তৈরি হয়েছিল সিরসা ও পঞ্চকুলায় তার অবসান ঘটে আজ মঙ্গলবার। মিডিয়ার তল্লাশেই খোঁজ মিলল তার।
২৮ অগস্ট রাম রহিমের সাজা ঘোষণার পরেই পঞ্চকুলা ও সিরসায় বাবার চেলা-চামুণ্ডারা তুমুল তান্ডব চালায়। এই গোলযোগে ৩৮ জনের মৃত্যু হয়। এই হিংসার উৎস হিসেবে যে সব ব্যক্তির নাম-তালিকা তৈরি করে প্রস্তুত করে পুলিশ, তার শীর্ষনামটিই ছিল হানিপ্রীতের। সেই থেকে তার সন্ধান চলেছে দেশ জুড়ে। কখনও খবর এসেছে হানিপ্রীত নেপালে পালিয়ে গিয়েছে, কখনও বা জানা গিয়েছে সে হাতের কাছেই রয়েছে।
প্রশ্ন একটাই, কোথায় ছিল হানিপ্রীত এই ৩৮ দিন? দিল্লি, হরিয়ানা, পঞ্জাব— তিন রাজ্যের পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে ৩৮ দিন কাটিয়ে দিয়েছে সে। ২৫ অগস্ট থেকে ৩ অক্টোবর তার গতিবিধি সম্পর্কে বিশদ জানিয়েছে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম। তাদের মতে—
• ২৫ অগস্ট — বাবা রাম রহিমকে হেলিকপ্টারে করে পাঁচকুলা থেকে রোহতক জেলে নিয়ে আসা হয়। হানিপ্রীত বাবার সঙ্গেই ছিল।
• ২৬ অগস্ট— হানিপ্রীত সিরসায় ডেরা দফতরে পৌঁছয় এবং ডেরা-প্রধান বিপাসনা ইনসানের সঙ্গে দেখা করে। সেই রাতে সে ডেরাতেই থাকে। ভোরে ডোরা থেকে সে বেরিয়ে যায়।
• ২৭ ও ২৮ অগস্ট—হানিপ্রীত রাজস্থানের হনুমানগড়ে তার দেওরের বাড়িতে পৌঁছয়। এই দু’দিন সে সেখানেই থাকে।
• ২৯ অগস্ট— পুলিশ হনুমানগড়ে হানা দিতে পারে জেনে সে সেখান থেকে পালায়।
• ৩০ অগস্ট— রাজস্থানের সাঙ্গারিয়ায় এক ডেরা-ভক্তের বাড়িতে আশ্রয় নেয় হানিপ্রীত।
• ২ সেপ্টেম্বর— খবর আসে, হানিপ্রীতকে উদয়পুরের এক শপিং মলে দেখা গিয়েছে। সেখানে পুলিশ হানা দেয়। কিন্তু তার নাগাল পাওয়া যায়নি।
• খবর ছড়ায়, হানিপ্রীত নেপালে পালিয়ে গিয়েছে। সেখানে ও সন্ধান চালানো হয়। কিন্তু হানিপ্রীতকে সেখানে পাওয়া যায়নি।
• পরে পুলিশ হানিপ্রীতকে রাম রহিমের গ্রাম রাজস্থানের গুরুসর মোদিয়ায় দেখা গিয়েছে বলে জানায়।
• ২৫ সেপ্টেম্বর— দিল্লির লজপত নগর এলাকায় হানিপ্রীত তার আইনজীবীর সঙ্গে দেখা করে। দু’ঘণ্টা তাদের কথা-বার্তা হয়। কিন্তু পুলিশ আইনজীবীর বাড়িতে পৌঁছয় ২ দিন পরে।
• গুরুগ্রাম অন্যান্য জায়গায় পুলিশ হানিপ্রীতের সন্ধান চালায়। কিন্তু প্রতিবারই সে শেষ মুহূর্তে পিছলে যায়।
• ৩ অক্টোবর— রহস্যময় ভাবে হানিপ্রীত মিডিয়ার সামনে উদিত হয়। এবং নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে উঠে পড়ে লাগে। এবেলা।
- চকরিয়ায় ধান ক্ষেত থেকে লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
- পেকুয়ায় চেয়ারম্যান পদে চমক দেখাতে পারে নারী প্রার্থী রুমানা আক্তার, গণসংযোগে গণজোয়ার
- চকরিয়ায় শাখাখালের তীর থেকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ১১৪ টি ভোট কেন্দ্রে মোট ৩ লক্ষ ৬১ হাজার ১০৩ জন ভোটা
- রামুতে গাড়িযোগে পাচারকালে ২০ হাজার ইয়াবাসহ ২ যুবক আটক
- চকরিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: লড়াই চলছে শেয়ানে শেয়ানে
- চকরিয়া-পেকুয়ায় দুই লবণ চাষী নিহত, উড়ে গেছে বসতঘর
- চকরিয়ায় চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- চকরিয়ায় প্রভাবশালীর কাছে জিম্মি অসহায় পরিবার
- পেকুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক বরাদ্দ পেলেন
- ব্যাপক উৎসাহ—উদ্দীপনায় সাংবাদিক সংসদের এক যুগপূর্তি উৎসব সম্পন্ন
- সোহেল,জনি,রাজ্জাক ও দেলোয়ার চেয়ারম্যান নির্বাচিত: একটিতে ফলাফল নিয়ে ধোঁয়াশা…
- চকরিয়া ভরামুহুরীতে বাড়ি নির্মাণে বাঁধা হামলা: নারীসহ আহত ৩, রড সিমেন্ট ইট লুট
- অবাঞ্চিত ঘোষণা নব-গঠিত মাতামুহুরী আওয়ামী লীগের
- চকরিয়ায় উপকুলের সাগর চ্যানেলের ট্রলার থেকে ৩৮ কোটি টাকা মূল্যের ১২ লাখ ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
- চকরিয়া হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ
- আজ ২৯ এপ্রিলের ভয়াবহতা এখনও ভুলেনি উপকূলবাসী
- পেকুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কে কোন প্রতীক বরাদ্দ পেলেন
- চকরিয়ায় প্রভাবশালীর কাছে জিম্মি অসহায় পরিবার
- ব্যাপক উৎসাহ—উদ্দীপনায় সাংবাদিক সংসদের এক যুগপূর্তি উৎসব সম্পন্ন
- চকরিয়ায় চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- চকরিয়া-পেকুয়ায় দুই লবণ চাষী নিহত, উড়ে গেছে বসতঘর
পাঠকের মতামত: